একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ের মতো দলমত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার শেষ করতে হবে। এর মাধ্যমে জাতি কলঙ্কমুক্ত হবে। এ জন্য কোনো দলেরই যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ নেওয়া উচিত নয়।
কুড়িগ্রামের রাজীবপুর উপজেলার কোদালকাটি ইউনিয়নের শংকর মাধবপুর গ্রামের সহজ-সরল কিশোরী তারামন বিবি রাঁধুনি থেকে হয়ে ওঠেন নির্ভীক এক যোদ্ধা। পাকসেনাদের অবস্থান, লোক ও অস্ত্রবলের খবর সংগ্রহে গুপ্তচরের কাজের পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে গাইবান্ধার ফুলছড়ি ও সাঘাটাসহ ব্রহ্মপুত্র তীরের বিভিন্ন এলাকায় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক বিমল কান্তি দে ১৯৮৭ সালে গেজেটে উলি্লখিত খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় দু'জন নারী ডা. সেতারা বেগম এবং তারামন বিবির নাম দেখতে পান। দীর্ঘ সময় অনুসন্ধানের পর ১৯৯৫ সালের অক্টোবরে তারামনের সন্ধান পান বিমল দে। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে বীরপ্রতীক খেতাবের পদক তারামনের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
নানা রোগ এখন তারামনের শরীরে বাসা বেঁধেছে। খুব বেশি হাঁটাচলা করতে পারেন না। এ অবস্থায় তার শেষ কথা ছিল_ 'যুদ্ধাপরাধীগোর বিচার কইরা জাতি কলঙ্কমুক্ত হইছে_ আমি তাই দেইখ্যা যাইবার চাই।'
বি এন পি সরাসরি যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ্ নিয়েছে,আর আওয়ামিলীগ যুদ্ধাপরাধী ইস্যু নিয়ে রাজনীতি শুরু করেছে। ভাল খুব ই ভাল>>>>>>>>>
----------------------------------------------------------------
আমার ভাল লাগার প্রতিটি মুহূ্র্ত আমি আমার মতই উপভোগ করে যাব।
আমরাও চাই জাতি কলঙ্ক মুক্ত হোক।
~-^
উদ্ভ্রান্ত বসে থাকি হাজারদুয়ারে!
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার অবশ্যই হবে ।